বিশ্বাস করুন আর নাই করুন এই স্বপ্নের জগত থেকে বেরিয়ে আসার অনুভূতি অনেকটা বৈজ্ঞানিক কল্পকাহিনী থেকে বেরিয়ে আসার মতো। বলছি পৃথিবীর সবচেয়ে বড় প্রাকৃতিক আয়না সালার ডি ইযুনির কথা। কথাটি যারা নিজের চোখে দেখেছেন এই স্বপ্নের জগত, তাদের।
এই লবণ-ভূমির অবস্থান দক্ষিণ বলিবিভয়ার মরু অঞ্চলে। রৌদ্রজ্জ্বল দিনে একে মনে হয় বিস্তৃত শুভ্র শূন্যতার জগত। কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার সামান্য একটু বৃষ্টিতেই এই শুষ্ক অঞ্চল রূপান্তরিত হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আয়নায়!
বর্ষাকালে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লবণ-ভূমি হয়ে যায় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আয়না। প্রাচীনকালে অনেকগুলি লেকের একসাথে মিলনের ফলে সালার ডি ইয়ুনির জন্ম হয়। লবণ-সমতল বা সল্ট-ফ্ল্যাট প্রতিবিম্বের সল্ট-ফ্ল্যাট খুব স্বচ্ছ আয়না হিসেবে কাজ করে। স্যাটেলাইটের শক্তি বা ক্ষমতা নির্ণয়ের জন্য এটা ব্যবহার করা হয়।
এই লবণভূমির আয়তন ১০ হাজার ৫শ ৮২ স্কয়ার কিলোমিটার। এটা আন্দিজ পর্বতমালার খুব কাছাকাছি অবস্থিত। তাই আকাশটা এখান থেকে দেখা যায় চোখজুড়ানো সৌন্দর্যে। এই লবণভূমির পাশেই রয়েছে একটি গাঢ় গোলাপি জলের লেক। লেকটি আবার গোলাপি ফ্লামিংগো পাখির প্রজননের অন্যতম স্থান।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই আয়নার বুকে হাঁটার জন্য রয়েছে সুবর্ণ সুযোগ। আপনি যখন এর উপর দিয়ে হাঁটবেন তখন মনে হবে আপনি মাটি বা পানিতে নয়, হাঁটছেন আকাশের মেঘে, কোনো স্বর্গীয় জগতে। কারণ উপর নিচে স্বচ্ছ মেঘের আকাশ আর শুভ্র বর্ণের লবণ ছাড়া অন্য কিছু চোখে পড়বে না।
যাতায়াত ব্যবস্থাও বেশ ভালো বলা চলে। কাছাকাছি ওরুরো ও ভিলাজোন সিটিতে রয়েছে পর্যাপ্ত ট্রেন। আর লা পাজ থেকে যেতে পারেন গাড়িতে। এছাড়া ট্যুর অপারেটরদের গাড়ি তো রয়েছেই। তবে সঙ্গে পর্যাপ্ত খাবার ও পানি নিয়ে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
এই লবণ-ভূমির অবস্থান দক্ষিণ বলিবিভয়ার মরু অঞ্চলে। রৌদ্রজ্জ্বল দিনে একে মনে হয় বিস্তৃত শুভ্র শূন্যতার জগত। কিন্তু আশ্চর্য ব্যাপার সামান্য একটু বৃষ্টিতেই এই শুষ্ক অঞ্চল রূপান্তরিত হয় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আয়নায়!
বর্ষাকালে পৃথিবীর সবচেয়ে বড় লবণ-ভূমি হয়ে যায় পৃথিবীর সবচেয়ে বড় আয়না। প্রাচীনকালে অনেকগুলি লেকের একসাথে মিলনের ফলে সালার ডি ইয়ুনির জন্ম হয়। লবণ-সমতল বা সল্ট-ফ্ল্যাট প্রতিবিম্বের সল্ট-ফ্ল্যাট খুব স্বচ্ছ আয়না হিসেবে কাজ করে। স্যাটেলাইটের শক্তি বা ক্ষমতা নির্ণয়ের জন্য এটা ব্যবহার করা হয়।
এই লবণভূমির আয়তন ১০ হাজার ৫শ ৮২ স্কয়ার কিলোমিটার। এটা আন্দিজ পর্বতমালার খুব কাছাকাছি অবস্থিত। তাই আকাশটা এখান থেকে দেখা যায় চোখজুড়ানো সৌন্দর্যে। এই লবণভূমির পাশেই রয়েছে একটি গাঢ় গোলাপি জলের লেক। লেকটি আবার গোলাপি ফ্লামিংগো পাখির প্রজননের অন্যতম স্থান।
পৃথিবীর সবচেয়ে বড় এই আয়নার বুকে হাঁটার জন্য রয়েছে সুবর্ণ সুযোগ। আপনি যখন এর উপর দিয়ে হাঁটবেন তখন মনে হবে আপনি মাটি বা পানিতে নয়, হাঁটছেন আকাশের মেঘে, কোনো স্বর্গীয় জগতে। কারণ উপর নিচে স্বচ্ছ মেঘের আকাশ আর শুভ্র বর্ণের লবণ ছাড়া অন্য কিছু চোখে পড়বে না।
যাতায়াত ব্যবস্থাও বেশ ভালো বলা চলে। কাছাকাছি ওরুরো ও ভিলাজোন সিটিতে রয়েছে পর্যাপ্ত ট্রেন। আর লা পাজ থেকে যেতে পারেন গাড়িতে। এছাড়া ট্যুর অপারেটরদের গাড়ি তো রয়েছেই। তবে সঙ্গে পর্যাপ্ত খাবার ও পানি নিয়ে নেওয়া বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
0 comments:
Post a Comment